বাংলা ছবির ডাবিং হওয়ার কথা ইংরেজিতে কিন্তুু “মোস্ট ওয়েলকাম-২” তে দেখলাম ডাবিং করেছে বাংলায়। এর কারন হচ্ছে ছবিটিতে বেশ কিছু সংলাপ ইংরেজিতে।
ইংরেজির ডায়লগ নির্ভর চলচ্চিত্র কি কথনো বাংলা চলচ্চিত্র হিসেবে ছাড়পত্র পাওয়া উচীৎ।
রঙ্গীন পর্দার ছবির শৃুরুর দিকে পোষ্টারে উল্লেখ থাকত সাদাকালো/রঙ্গীন।
একইভাবে এখন বাংলা চলচ্চিত্রের পোষ্টারে ভাষা উল্লেখ থাকা দরকার (বাংলা/ইংরেজি)। তাহলে দর্শকদের বুঝতে সুবিধা হবে।
ছবিতে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ন কথা আছে। যেমন: “গণমাধ্যমের উচীত পাবলিসিটির জন্য নয় পাবলিকের জন্য কাজ করা।”
বর্তমানে আমাদের দেশের গণমাধ্যমগুলো কোন একটি দূহুহ বিষয়কে ঝুকি নিয়ে খবরে তুলে না ধরে বরং গুরুত্বহীন বিষয়কে খবরের মধ্যমে গুরুত্বপূর্ন করে দেয়।
অশ্লীল চলচ্চিত্রের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে সমাজের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ভালো ছবি করার একটা প্রয়াস এম এ জলিল অনন্ত এর।
তবে অর্থের প্রভাবে এক্টর/ ডিরেক্টর হওয়ার চেয়ে আরো মেধাবী নির্মাতাদের সহযোগীতা নেওয়া যেত।
অভিনেতা মিশা সওদাগর, সোহেল রানা, চম্পা, দিতি’র মত দেশ সেরা অভিনেতাদের নিয়ে ছবি করেও নায়কের অভিনয়ের মান ও পরিচালকের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন থাকাটা কতটা যৌক্তিক ভেবে দেখার বিষয়। অভিনেতাদের কাছে কি এখন টাকাটাই বড়।