৬ ডিসেম্বর, ২০১৩। দিনটি ছিল স্বরণীয়। সকালে ক্যম্পাসে সফল একটা সেমিনার করে রওনা দিলাম মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে। সেখানে বন্ধুসভার বন্ধুদের সাথে দেখা করে ভালো একটা সময় কাটালাম।
তারপর সহিংসতার প্রতিবাদে উদীচীসহ বিভিন্ন সংগঠনের মানব বন্ধন অনুষ্ঠানে যোগ দিলাম প্রেসক্লাবের সামনে।
সেখান থেকে ছোটভাই সাংবাদিক ইমরানের সাথে চলেযাই টিএসসিতে ছাত্র মৈত্রীর ৩৩ তম প্রতিষ্টা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে। সেখানে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতারা বক্তব্য রাখেন।মনোযোগ দিয়ে বক্তৃতা শুনতে শুনতে মনে হল আমিতো এ ভাবে বক্তৃতা দিতে পারিনা। তাহলে কেমন ছাত্র আমি। সব শিক্ষার্থীকেই এরকম বক্তৃতা দিতে পারা উচিত। তাহলেই কেবল সমাজের ও দেশের বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলা যাবে। টানা ১ ঘন্টা বক্তৃতা শুনলাম।
তখন সময় সন্ধা ছ’টা। বন্ধু অনির্বানের মেসেজ পেয়ে ছুটে যাই ছবির হাটে। সেখানে অনির্বানকে না পেলেও পেয়ে যাই ছবির হাটের ১০ বছর পূর্তিতে আয়োজিত একটি আয়োজন। ঠিক তখই জলের গান মঞ্চে। এমন অসাধারন সব বাদ্যযন্ত আর গানের কথা এর আগে কখনো উপভোগ করিনি। এবারই প্রথম জলের গানের টানা ২ ঘন্টা গান শুনলাম। সংগীত ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে যে খেলা করা যায় তা গভীর ভাবে উপলব্ধি করলাম।
কোন একটা বদ্যযন্ত্র শিখতেই হবে।এমনটাই ভাবছিলাম তখন।পরে অবশ্য তা ভুলেও যেতে পারি।
তার পর বন্ধু ও ছোট ভাইদের সাতে ছবির হাটে আড্ডা, ডিম, কলা,পিঠা ইত্যাদি খাওয়া দাওয়া। সবমিলিয়ে অসাধারন একটা দিন টাকালাম।৬ ডিসেম্বর, ২০১৩। দিনটি ছিল স্বরণীয়। সকালে ক্যম্পাসে সফল একটা সেমিনার করে রওনা দিলাম মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে। সেখানে বন্ধুসভার বন্ধুদের সাথে দেখা করে ভালো একটা সময় কাটালাম।
তারপর সহিংসতার প্রতিবাদে উদীচীসহ বিভিন্ন সংগঠনের মানব বন্ধন অনুষ্ঠানে যোগ দিলাম প্রেসক্লাবের সামনে।
সেখান থেকে ছোটভাই সাংবাদিক ইমরানের সাথে চলেযাই টিএসসিতে ছাত্র মৈত্রীর ৩৩ তম প্রতিষ্টা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে। সেখানে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতারা বক্তব্য রাখেন।মনোযোগ দিয়ে বক্তৃতা শুনতে শুনতে মনে হল আমিতো এ ভাবে বক্তৃতা দিতে পারিনা। তাহলে কেমন ছাত্র আমি। সব শিক্ষার্থীকেই এরকম বক্তৃতা দিতে পারা উচিত। তাহলেই কেবল সমাজের ও দেশের বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলা যাবে। টানা ১ ঘন্টা বক্তৃতা শুনলাম।
তখন সময় সন্ধা ছ’টা। বন্ধু অনির্বানের মেসেজ পেয়ে ছুটে যাই ছবির হাটে। সেখানে অনির্বানকে না পেলেও পেয়ে যাই ছবির হাটের ১০ বছর পূর্তিতে আয়োজিত একটি আয়োজন। ঠিক তখই জলের গান মঞ্চে। এমন অসাধারন সব বাদ্যযন্ত আর গানের কথা এর আগে কখনো উপভোগ করিনি। এবারই প্রথম জলের গানের টানা ২ ঘন্টা গান শুনলাম। সংগীত ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে যে খেলা করা যায় তা গভীর ভাবে উপলব্ধি করলাম।
কোন একটা বদ্যযন্ত্র শিখতেই হবে।এমনটাই ভাবছিলাম তখন।পরে অবশ্য তা ভুলেও যেতে পারি।
তার পর বন্ধু ও ছোট ভাইদের সাতে ছবির হাটে আড্ডা, ডিম, কলা,পিঠা ইত্যাদি খাওয়া দাওয়া। সবমিলিয়ে অসাধারন একটা দিন টাকালাম।
সেমিনার থেকে শুরু, শেষ কালে জলের গান, মাঝখানে উদীচী আর ছাত্রমৈত্রীর অনুষ্ঠান।